হাড় মজবুত রাখতে চান?
প্রতিদিন খেজুর খান। প্রতিদিন দুটি করে
খেজুর খেলে স্ট্রোক, কোলেস্টেরল
এবং হার্টের রোগ থেকে রক্ষা করে ।
অতিরিক্ত ঘুমাবেন না এতে ডায়বেটিসের
আশঙ্কা বাড়ে। গবেষণায় দেখা গেছে যে,
দীর্ঘ সময় ঘুমানোর কারণে স্ট্রোকের
ঝুঁকি ৪৬ শতাংশ বৃদ্ধি পায়।
অতিরিক্ত ঘুমালে শরীরে মেদ জমে।
ফলে শরীর মোটা হয়ে যায়। শরীর
মোটা হলে ঘুম আরও বেশি জেঁকে ধরে।
জ্বরের সময় লেবুর রস পান
করলে এটি ঘামের পরিমাণ
বাড়িয়ে জ্বর কমাতে সাহায্য করে।
ডায়রিয়ার চিকিৎসায় ৬ টি পেয়ারার পাতা নিয়ে তা
পানিতে সিদ্ধ করে সেই পাতার নির্যাস পান করুন।
সুস্থ হয়ে যাবেন। পেয়ারায় প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন,
মিনারেল ও এন্টি অক্সিডেন্ট আছে। এইসব উপাদান
আমাদের শরীরে টিউমার ও ক্যান্সারের সেল
হতে বাঁধা সৃষ্টি করে। সাম্প্রতিক একটি গবেষণায়
দেখা গেছে যারা নিয়মিত পেয়ারা খান তাদের
ব্রেস্ট ক্যান্সার থেকে উপকার পেতে পারেন৷
স্নানের পর ভাল করে চুল
শুকিয়ে নিন ৷ না হলে স্ক্যাল্পে
জল বসে গিয়ে ঠান্ডা লাগতে পারে।
ভেজা চুলে কখনই ঘুমাবেন না,
অর্থাৎ বালিশে মাথা দিয়ে শুয়ে পড়বেন না। এর
ফলে ঠান্ডা তো লাগবেই, চুলেরও ক্ষতি হতে পারে৷
দুর্বল এবং আলগা হয়ে যেতে পারে চুলের গোড়া।
যাঁদের ঠান্ডা লাগার সমস্যা রয়েছে তাঁরা
রোজ সামান্য মধু খেতে পারেন। তার
সঙ্গে মিশিয়ে নিন গোটা গোলমরিচ। রোজ
পাতিলেবু খেলেও ঠান্ডা লাগার সমস্যা কমে।
সর্দিকাশিতে কড়া দাওয়াই হলো আদা
গোলমরিচ আর মধু। তিনটি উপকরণ
একসঙ্গে মিশিয়ে অল্প করে রোজ
খেতে পারেন, উপকার পাবেন!
খুশখুশে কাশি ? তাহলে হাল্কা উষ্ণ
জলে গার্গল করুন। দিনে দুবার নিয়ম
করে এভাবে গার্গল করতে পারলে গলা
ব্যথা, খুশখুশে কাশি সমস্যার সমাধান হবে।
শীতে বন্ধ নাকের সমস্যায় গরম জলের
থেকে যে স্টিম বা বাষপ ওঠে সেটা যদি নাক
দিয়ে টেনে নিতে পারেন তাহাল উপকার পাবেন।
তবে কাপড় দিয়ে চুল ঢেকে
রাখতে হবে। না হলে
চুলের ক্ষতি হতে পারে।
চা খেলে মুখ ধুয়ে নেবেন কারণ বেশির
ভাগেরই চায়ে চিনি খাওয়ার অভ্যাস
থাকে। এই মিষ্টি জাতীয় খাবার দাঁত
মাড়িতে জমে থাকলে তা খুবই ক্ষতিকর।
দাঁতের এনামেল ক্ষয়ে যায়
এবং মাড়ি কমজোরি হয়ে পড়ে।
শীতে যাঁরা বাতের ব্যথার সমস্যায়
ভুগেন তাঁরা গরম জলের শেঁক দিতে
পারেন, এছাড়াও শীতে হাত পা গরম
রাখতে মোজা পরে থাকুন।
Leave a Reply